গরমের তীব্রতা বাড়ছে: স্বাস্থ্য সতর্কতা অবলম্বন করুন!

বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব দিন দিন তীব্র হচ্ছে। এর অন্যতম প্রমাণ হলো প্রতি বছরই আমাদের গ্রীষ্মকাল হচ্ছে আরও উত্তপ্ত। গরমের তীব্রতা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা আমাদের সকলের জন্যই ঝুঁকিপূর্ণ।
এই গরমে সুস্থ্য থাকা এবং এর বিরূপ প্রভাব থেকে নিজেকে রক্ষা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এই প্রেক্ষাপটে, এই নিবন্ধে আমরা গরমের সময় সুস্থ্য থাকার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস শেয়ার করব।
তীব্র গরম আমাদের সকলের জন্যই চ্যালেঞ্জিং। তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে সাথে ডিহাইড্রেশন, হিটস্ট্রোক এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে।
গরমে ডায়রিয়া: ভয়ের কারণ নয়, সচেতনতাই সমাধান!

গ্রীষ্মের দাবদাহে নানা অসুখের উপদ্রব বেড়ে যায়। এর মধ্যে অন্যতম হলো ডায়রিয়া।
তীব্র গরম, ঘামে শরীরের পানিশূন্যতা, অপরিষ্কার খাবার ও পানি – এসব কারণে গ্রীষ্মে ডায়রিয়ার প্রকোপ বৃদ্ধি পায়।
ভয় পাবেন না!
সচেতনতা থাকলে ডায়রিয়ার হাত থেকে সহজেই রক্ষা পাওয়া সম্ভব।
ডেঙ্গু জ্বর: তথ্য, সচেতনতা ও সুরক্ষা

ডেঙ্গু জ্বর: তথ্য, সচেতনতা ও সুরক্ষা ডেঙ্গু:ডেঙ্গু হল একটি ভাইরাসজনিত জ্বর যা এডিস মশা দ্বারা ছড়িয়ে পড়ে। এটি একটি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এবং উপ-গ্রীষ্মমণ্ডলীয় রোগ যা বিশ্বের অনেক অঞ্চলে, বিশেষ করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, আমেরিকা, আফ্রিকা এবং পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে পাওয়া যায়। ডেঙ্গু জ্বর মার্চ থেকে জুন মাস পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি দেখা যায়, এপ্রিল মাসে এর প্রকোপ সর্বোচ্চে পৌঁছায়। জুন-জুলাই মাস থেকে আক্রান্তের সংখ্যা সাধারণত কমতে থাকে। ডেঙ্গুর উপসর্গগুলির মধ্যে রয়েছে: * জ্বর (১০৪°F পর্যন্ত)* মাথাব্যথা* পেশী ও গাঁটে ব্যথা* গাত্রচর্মে ফুসকুড়ি* বমি বমি ভাব* বমি* পাতলা পায়খানা* রক্তক্ষরণ (কিছু গুরুতর ক্ষেত্রে) ডেঙ্গু সাধারণত একটি হালকা অসুস্থতা, তবে কিছু ক্ষেত্রে এটি আরও গুরুতর হতে পারে এবং ডেঙ্গু হেমোরেজিক জ্বর (DHF) বা ডেঙ্গু শক সিনড্রোম (DSS)-এর দিকে ধাবিত হতে পারে। DHF এবং DSS এর উপসর্গগুলির মধ্যে রয়েছে: * তীব্র জ্বর* তীব্র পেটব্যথা* অব্যাহত বমি* রক্তক্ষরণ* দ্রুত রক্তচাপ কমে যাওয়া ডেঙ্গু নির্ণয়ের জন্য বিভিন্ন পরীক্ষা করা যেতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে: * এনএস১ অ্যান্টিজেন টেস্ট* ডেঙ্গু অ্যান্টিবডি টেস্ট* রক্ত পরীক্ষা ডেঙ্গুর কোন নিরাময় নেই, তবে চিকিৎসা উপসর্গগুলি উপশম করতে এবং জটিলতা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে। চিকিৎসার মধ্যে রয়েছে: * বিশ্রাম* তরল পান* জ্বর কমানোর ওষুধ* ব্যথার ওষুধ* এন্টিডায়রিয়াল ওষুধ (পাতলা পায়খানা হলে)* রক্তচাপ বজায় রাখার জন্য IV তরল (DHF বা DSS ক্ষেত্রে) ডেঙ্গু প্রতিরোধের সর্বোত্তম উপায় হল মশার কামড় থেকে নিজেকে রক্ষা করা। আপনি এটি নিম্নলিখিতগুলি করে করতে পারেন: * মশা তাড়ানোর ক্রিম ব্যবহার করা* মশার পোশাক পরা* জানালায় মশার জাল ব্যবহার করা* মশারি ব্যবহার করা* স্থির জল জমতে না দেওয়া আপনার যদি ডেঙ্গুর উপসর্গ থাকে তবে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া জরুরী। ডেঙ্গুতে প্লেটলেট কাউন্ট: কত কমলে ঝুঁকি?স্বাভাবিক সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের রক্তে প্লেটলেটের সংখ্যা 1,50,000 থেকে 4,50,000 প্রতি microliter থাকে। ডেঙ্গু জ্বরে, উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ রোগীদের প্লেটলেট সংখ্যা 20,000 এর নিচে নেমে যেতে পারে, যা রক্তপাতের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। মাঝারি ঝুঁকিপূর্ণ রোগীদের ক্ষেত্রে প্লেটলেট সংখ্যা 21,000 থেকে 40,000/cumm এর মধ্যে থাকে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: ডেঙ্গুতে প্লেটলেট কাউন্ট দ্রুত পরিবর্তিত হতে পারে।প্লেটলেট প্রতিস্থাপন শুধুমাত্র কম প্লেটলেট কাউন্ট এবং রক্তক্ষরণের লক্ষণ থাকলেই প্রয়োজন।সাধারণত, ডেঙ্গু সংক্রমণ কমার সাথে সাথে শরীরে প্লেটলেট কাউন্ট স্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায়। প্লেটলেট কাউন্ট বৃদ্ধির জন্য: ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে, ফোলেট এবং পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খান।প্রচুর পরিমাণে তরল পান করুন।পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। মনে রাখবেন: ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা ও পরামর্শের জন্য একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ অপরিহার্য।নিজে নিজে ওষুধ খাওয়া বিপজ্জনক হতে পারে।ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতন থাকুন, সুস্থ থাকুন!
লৌকিকতা ও সামাজিকতার নামে ভুল পথে হাঁটা: একটি সতর্কতা

হাদিসে বলা হয়েছে, “মানুষ (দুনিয়াতে) যাকে ভালবাসে (কিয়ামতে) সে তারই সাথী হবে।”
স্ক্রিন টাইম: আমাদের চোখের বন্ধু না শত্রু?

প্রতি 20 মিনিট অন্তর 20 সেকেন্ডের জন্য 20 ফুট দূরের কোনো বস্তুর দিকে তাকান। এটি চোখের পেশীগুলোকে আরাম দিতে সাহায্য করবে।
কোল্ড ড্রিঙ্কস: স্বাদ কিংবা বিপদ?

গরমের দিনে ঠান্ডা কোল্ড ড্রিঙ্কসের প্রলোভন সবচেয়ে বেশি। মিষ্টি স্বাদ, ঠান্ডা ছোঁয়া, মুহূর্তেই মন জয় করে নেয়। কিন্তু এই ঠান্ডা পানীয়ের মধ্যে লুকিয়ে থাকে কিছু ক্ষতিকর সত্য।
আজকের আলোচনায় আমরা জানবো কার্বোনেটেড, চিনিযুক্ত এবং ঠান্ডা পরিবেশে পরিবেশিত এই কোল্ড ড্রিঙ্কসের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে।
ঈদের খাবারে সাবধান! সুস্থ থাকুন, আনন্দ করুন

এক মাস রোজা রাখার পর ঈদের দিন খাবারে একটু সতর্ক থাকা জরুরি। কারণ দীর্ঘ সময় ধরে পেট খালি থাকার পর হঠাৎ করে অনেক খাবার খেলে হজমে সমস্যা, অম্বল, পেট খারাপ, ডায়রিয়া, বমি বমি ভাব ইত্যাদি হতে পারে।
লবণের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ও অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার ঝুঁকি

লবণের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ও অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার ঝুঁকি লবণ: আমাদের খাদ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদানলবণ (সোডিয়াম ক্লোরাইড) আমাদের খাদ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি আমাদের শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য প্রয়োজনীয়, যেমন: * শরীরের তরল ভারসাম্য বজায় রাখা* স্নায়ু এবং পেশী কোষের কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণ করা* খাবার হজম করতে সাহায্য করা* রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করাতবে, অতিরিক্ত লবণ খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। লবণের ব্যবহারলবণ খাবারের স্বাদ বাড়াতে ব্যবহৃত হয়। এটি খাবার সংরক্ষণের জন্যও ব্যবহার করা হয়। লবণ ছাড়া, আমাদের খাবার স্বাদহীন এবং নোংরা মনে হতে পারে। লবণের প্রয়োজনীয়তা* আমাদের শরীরের সঠিকভাবে কাজ করার জন্য লবণের প্রয়োজন। লবণ আমাদের শরীরে সোডিয়াম এবং ক্লোরাইড সরবরাহ করে। * সোডিয়াম আমাদের শরীরের তরল ভারসাম্য বজায় রাখতে, স্নায়ু এবং পেশী কোষের কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণ করতে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। * ক্লোরাইড আমাদের শরীরে হজম রস তৈরি করতে এবং পেটের অ্যাসিডের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার ঝুঁকিঅতিরিক্ত লবণ খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। মাত্রাতিরিক্ত লবন খাওয়ার অপকারিতা:উচ্চ রক্তচাপ: লবণ রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা বাড়ায়, যা রক্তনালীকে সংকুচিত করে এবং রক্তচাপ বৃদ্ধি করে। দীর্ঘমেয়াদী উচ্চ রক্তচাপ হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, এবং কিডনি রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। হৃদরোগ: অতিরিক্ত লবণ খাওয়া হৃৎপিণ্ডের উপর চাপ সৃষ্টি করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। এটি হৃৎস্পন্দন বৃদ্ধি, হৃৎপিণ্ডের পেশী দুর্বল করা, এবং হৃৎপিণ্ড ব্যর্থতার দিকে নিয়ে যেতে পারে। কিডনি রোগ: লবণ কিডনির উপর চাপ সৃষ্টি করে এবং কিডনির ক্ষতি করে। দীর্ঘমেয়াদী লবণ খাওয়া কিডনি রোগ এবং কিডনি ব্যর্থতার ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। পেটের ক্যান্সার: গবেষণায় দেখা গেছে যে অতিরিক্ত লবণ খাওয়া পেটের ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। হাঁপানি: অতিরিক্ত লবণ খাওয়া হাঁপানির লক্ষণগুলি আরও খারাপ করতে পারে। অস্টিওপোরোসিস: লবণ হাড় থেকে ক্যালসিয়ামের বর্জ্য বৃদ্ধি করে, যা অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। মানসিক স্বাস্থ্য: গবেষণায় দেখা গেছে যে অতিরিক্ত লবণ খাওয়া বিষণ্নতা এবং উদ্বেগের ঝুঁকি বৃদ্ধি করতে পারে। অন্যান্য সমস্যা: অতিরিক্ত লবণ খাওয়া পানি ধরে রাখা, মাথাব্যথা, এবং ফুলে যাওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি করতে পারে। কতটুকু লবণ খাওয়া উচিত? বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রতিদিন 5 গ্রাম (1 চা চামচ) এর কম লবণ খাওয়ার পরামর্শ দেয়। লবণ খাওয়া কমাতে কিছু টিপস: * রান্নার সময় কম লবণ ব্যবহার করুন।* খাবার টেবিলে লবণ রাখবেন না।* প্রক্রিয়াজাত খাবার, ফাস্ট ফুড, এবং রেস্তোরাঁর খাবার কম খান।* বাজারজাত খাবার কেনার সময় পুষ্টির তথ্য লেবেল পরীক্ষা করুন এবং কম লবণযুক্ত খাবার বেছে নিন।* আপনার খাবারে স্বাদ যোগ করতে ভেষজ, মশলা এবং লেবু ব্যবহার করুন। উল্লেখ্য: আপনি যদি উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, কিডনি রোগ, বা অন্য কোনও স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগেন, তাহলে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন যে আপনার কতটুকু লবণ খাওয়া উচিত। আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য প্রতিদিন লবণ গ্রহণের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।
বিট লবণ: উপকারিতা, অপকারিতা ও খাবারে ব্যবহার

বিট লবণ: উপকারিতা, অপকারিতা ও খাবারে ব্যবহার বিট লবণ, যা কালো লবণ বা সেন্ধা লবণ নামেও পরিচিত, দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ এশিয়ার রন্ধনপ্রণালীতে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি খনিজ সমৃদ্ধ এবং এর স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং অসুবিধা দুটোই রয়েছে। এই প্রবন্ধে, আমরা বিট লবণের উৎপত্তি, রাসায়নিক গঠন, ব্যবহার, স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং অসুবিধাগুলি সম্পর্কে আলোচনা করব। উৎপত্তি: বিট লবণ হিমালয়ের পাদদেশে খনন করা হয়। এটি লবণাক্ত জলের বাষ্পীভবনের মাধ্যমে তৈরি হয়। রাসায়নিক গঠন: বিট লবণ সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl) এর পাশাপাশি পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং জিঙ্কের মতো খনিজ সমৃদ্ধ। ব্যবহার: বিট লবণ খাদ্যের স্বাদ বাড়াতে ব্যবহৃত হয়। এটি মসলা তৈরিতেও ব্যবহার করা হয়। স্বাস্থ্য উপকারিতা: খনিজ সমৃদ্ধ: বিট লবণে সোডিয়াম ক্লোরাইডের পাশাপাশি পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং জিঙ্কের মতো খনিজ থাকে।হজম উন্নত করে: বিট লবণ হজম রস উৎপাদন বৃদ্ধি করে হজম প্রক্রিয়া উন্নত করতে সাহায্য করে।রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে: বিট লবণে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।পেশী ব্যাথা কমাতে পারে: বিট লবণে থাকা ম্যাগনেসিয়াম পেশী ব্যাথা এবং খিঁচুনি কমাতে সাহায্য করতে পারে।অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: বিট লবণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা কোষের ক্ষতি রোধ করতে সাহায্য করে। অসুবিধা: সোডিয়ামের পরিমাণ: বিট লবণে নিয়মিত লবণের চেয়ে সোডিয়ামের পরিমাণ বেশি থাকে। অতিরিক্ত সোডিয়াম গ্রহণ উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ এবং কিডনির সমস্যার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।অপরিমিত ব্যবহার: অতিরিক্ত বিট লবণ গ্রহণ পেট খারাপ, ডায়রিয়া এবং বমি বমি ভাবের কারণ হতে পারে। পরিশেষে, বিট লবণের স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং অসুবিধা দুটোই রয়েছে। সুস্থ থাকার জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্য তালিকা বজায় রাখা এবং সকল খাবার পরিমিতভাবে গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
বাচ্চাদের জন্য সেরা চকলেট-চিপস: পুষ্টিকর মজার খাবার নির্বাচন

বাচ্চারা মিষ্টি খাবার পছন্দ করে। তাদের মধ্যে চকলেট-চিপস একটি জনপ্রিয় খাবার। তবে, বাচ্চাদের জন্য কোন ধরনের চকলেট-চিপস ভালো হবে তা নিয়ে অনেক অভিভাবকেরই প্রশ্ন থাকে।
এই ভূমিকায়, আমরা বাচ্চাদের জন্য চকলেট-চিপস নির্বাচন করার সময় কী কী বিষয় বিবেচনা করা উচিত সে সম্পর্কে আলোচনা করবো।