বয়স ত্রিশের দরজায়! পাঁচ খাবার বিদায় জানান!

বয়স ত্রিশের দরজায়! পাঁচ খাবার বিদায় জানান! ত্রিশের দরজায় পৌঁছেছেন? অভিনন্দন! জীবনের এই নতুন অধ্যায়ের সাথে আসে নতুন চ্যালেঞ্জ এবং নতুন সুযোগ। সুস্থ থাকা এই সময়ের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হয় না কখনো। আপনার শরীরকে সেরাভাবে চালাতে সাহায্য করার জন্য, কিছু খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। চিন্তা নেই, এই তালিকাটি কঠোর নিয়ম নয়, বরং একটি সুস্থ জীবনধারার দিকনির্দেশনা। ১. চিনিযুক্ত পানীয়ের বিদায়: সোডা, জুস, এনার্জি ড্রিঙ্ক – এগুলো সবই চিনি ও ক্যালোরির ভান্ডার। ওজন বৃদ্ধি, ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। ২. প্রক্রিয়াজাত খাবারের সাথে বিচ্ছেদ: প্রক্রিয়াজাত খাবারে ভরপুর চিনি, স্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং সোডিয়াম। হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। ৩. লাল মাংসের পরিমাণ কমান: লাল মাংসে প্রচুর স্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। সপ্তাহে দুইবারের বেশি লাল মাংস খাবেন না, আর যখন খাবেন, অল্প করে খান। ৪. ভাজা খাবারের সাথে ‘না’: ভাজা খাবার ক্যালোরি এবং চর্বিপূর্ণ। ওজন বৃদ্ধি, হৃদরোগ এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। ৫. সাদা পাউরুটি ও পাস্তার বিকল্প: সাদা পাউরুটি ও পাস্তায় পরিশোধিত শস্য থাকে, যাতে ফাইবার ও পুষ্টি কম। সম্পূর্ণ শস্যের বিকল্প, যেমন সম্পূর্ণ গমের পাউরুটি ও বাদামী চাল, বেছে নিন। মনে রাখবেন: এই তালিকাটি কেবলমাত্র নির্দেশিকা। আপনার ব্যক্তিগত চাহিদা অনুযায়ী আপনার জন্য সেরা খাদ্যটি আলাদা হতে পারে। স্বাস্থ্য সম্পর্কে কোন প্রশ্ন বা উদ্বেগ থাকলে একজন ডায়েটিশিয়ানের সাথে পরামর্শ করুন। এই নতুন যাত্রায় আপনাকে শুভকামনা!

শজনেপাতার গুঁড়া: সুপারফুড নাকি অতিরিক্ত প্রচার?

শজনেপাতার গুঁড়া বাজারে “সুপারফুড” হিসেবে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ও স্বাস্থ্যের উন্নতিতে এর অসাধারণ কার্যকারিতার দাবি করা হচ্ছে। কিন্তু আসলেই কি শজনেপাতার গুঁড়া এতটা উপকারী? পুষ্টিবিদদের মতামত কী?

কোল্ড ড্রিঙ্কস: স্বাদ কিংবা বিপদ?

গরমের দিনে ঠান্ডা কোল্ড ড্রিঙ্কসের প্রলোভন সবচেয়ে বেশি। মিষ্টি স্বাদ, ঠান্ডা ছোঁয়া, মুহূর্তেই মন জয় করে নেয়। কিন্তু এই ঠান্ডা পানীয়ের মধ্যে লুকিয়ে থাকে কিছু ক্ষতিকর সত্য।
আজকের আলোচনায় আমরা জানবো কার্বোনেটেড, চিনিযুক্ত এবং ঠান্ডা পরিবেশে পরিবেশিত এই কোল্ড ড্রিঙ্কসের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে।

ঈদের খাবারে সাবধান! সুস্থ থাকুন, আনন্দ করুন

এক মাস রোজা রাখার পর ঈদের দিন খাবারে একটু সতর্ক থাকা জরুরি। কারণ দীর্ঘ সময় ধরে পেট খালি থাকার পর হঠাৎ করে অনেক খাবার খেলে হজমে সমস্যা, অম্বল, পেট খারাপ, ডায়রিয়া, বমি বমি ভাব ইত্যাদি হতে পারে।

লবণের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ও অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার ঝুঁকি

লবণের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ও অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার ঝুঁকি লবণ: আমাদের খাদ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদানলবণ (সোডিয়াম ক্লোরাইড) আমাদের খাদ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি আমাদের শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য প্রয়োজনীয়, যেমন: * শরীরের তরল ভারসাম্য বজায় রাখা* স্নায়ু এবং পেশী কোষের কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণ করা* খাবার হজম করতে সাহায্য করা* রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করাতবে, অতিরিক্ত লবণ খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। লবণের ব্যবহারলবণ খাবারের স্বাদ বাড়াতে ব্যবহৃত হয়। এটি খাবার সংরক্ষণের জন্যও ব্যবহার করা হয়। লবণ ছাড়া, আমাদের খাবার স্বাদহীন এবং নোংরা মনে হতে পারে। লবণের প্রয়োজনীয়তা* আমাদের শরীরের সঠিকভাবে কাজ করার জন্য লবণের প্রয়োজন। লবণ আমাদের শরীরে সোডিয়াম এবং ক্লোরাইড সরবরাহ করে। * সোডিয়াম আমাদের শরীরের তরল ভারসাম্য বজায় রাখতে, স্নায়ু এবং পেশী কোষের কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণ করতে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। * ক্লোরাইড আমাদের শরীরে হজম রস তৈরি করতে এবং পেটের অ্যাসিডের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার ঝুঁকিঅতিরিক্ত লবণ খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। মাত্রাতিরিক্ত লবন খাওয়ার অপকারিতা:উচ্চ রক্তচাপ: লবণ রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা বাড়ায়, যা রক্তনালীকে সংকুচিত করে এবং রক্তচাপ বৃদ্ধি করে। দীর্ঘমেয়াদী উচ্চ রক্তচাপ হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, এবং কিডনি রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। হৃদরোগ: অতিরিক্ত লবণ খাওয়া হৃৎপিণ্ডের উপর চাপ সৃষ্টি করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। এটি হৃৎস্পন্দন বৃদ্ধি, হৃৎপিণ্ডের পেশী দুর্বল করা, এবং হৃৎপিণ্ড ব্যর্থতার দিকে নিয়ে যেতে পারে। কিডনি রোগ: লবণ কিডনির উপর চাপ সৃষ্টি করে এবং কিডনির ক্ষতি করে। দীর্ঘমেয়াদী লবণ খাওয়া কিডনি রোগ এবং কিডনি ব্যর্থতার ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। পেটের ক্যান্সার: গবেষণায় দেখা গেছে যে অতিরিক্ত লবণ খাওয়া পেটের ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। হাঁপানি: অতিরিক্ত লবণ খাওয়া হাঁপানির লক্ষণগুলি আরও খারাপ করতে পারে। অস্টিওপোরোসিস: লবণ হাড় থেকে ক্যালসিয়ামের বর্জ্য বৃদ্ধি করে, যা অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। মানসিক স্বাস্থ্য: গবেষণায় দেখা গেছে যে অতিরিক্ত লবণ খাওয়া বিষণ্নতা এবং উদ্বেগের ঝুঁকি বৃদ্ধি করতে পারে। অন্যান্য সমস্যা: অতিরিক্ত লবণ খাওয়া পানি ধরে রাখা, মাথাব্যথা, এবং ফুলে যাওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি করতে পারে। কতটুকু লবণ খাওয়া উচিত? বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রতিদিন 5 গ্রাম (1 চা চামচ) এর কম লবণ খাওয়ার পরামর্শ দেয়। লবণ খাওয়া কমাতে কিছু টিপস: * রান্নার সময় কম লবণ ব্যবহার করুন।* খাবার টেবিলে লবণ রাখবেন না।* প্রক্রিয়াজাত খাবার, ফাস্ট ফুড, এবং রেস্তোরাঁর খাবার কম খান।* বাজারজাত খাবার কেনার সময় পুষ্টির তথ্য লেবেল পরীক্ষা করুন এবং কম লবণযুক্ত খাবার বেছে নিন।* আপনার খাবারে স্বাদ যোগ করতে ভেষজ, মশলা এবং লেবু ব্যবহার করুন। উল্লেখ্য: আপনি যদি উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, কিডনি রোগ, বা অন্য কোনও স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগেন, তাহলে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন যে আপনার কতটুকু লবণ খাওয়া উচিত। আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য প্রতিদিন লবণ গ্রহণের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।

বিট লবণ: উপকারিতা, অপকারিতা ও খাবারে ব্যবহার

বিট লবণ: উপকারিতা, অপকারিতা ও খাবারে ব্যবহার বিট লবণ, যা কালো লবণ বা সেন্ধা লবণ নামেও পরিচিত, দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ এশিয়ার রন্ধনপ্রণালীতে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি খনিজ সমৃদ্ধ এবং এর স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং অসুবিধা দুটোই রয়েছে। এই প্রবন্ধে, আমরা বিট লবণের উৎপত্তি, রাসায়নিক গঠন, ব্যবহার, স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং অসুবিধাগুলি সম্পর্কে আলোচনা করব। উৎপত্তি: বিট লবণ হিমালয়ের পাদদেশে খনন করা হয়। এটি লবণাক্ত জলের বাষ্পীভবনের মাধ্যমে তৈরি হয়। রাসায়নিক গঠন: বিট লবণ সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl) এর পাশাপাশি পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং জিঙ্কের মতো খনিজ সমৃদ্ধ। ব্যবহার: বিট লবণ খাদ্যের স্বাদ বাড়াতে ব্যবহৃত হয়। এটি মসলা তৈরিতেও ব্যবহার করা হয়। স্বাস্থ্য উপকারিতা: খনিজ সমৃদ্ধ: বিট লবণে সোডিয়াম ক্লোরাইডের পাশাপাশি পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং জিঙ্কের মতো খনিজ থাকে।হজম উন্নত করে: বিট লবণ হজম রস উৎপাদন বৃদ্ধি করে হজম প্রক্রিয়া উন্নত করতে সাহায্য করে।রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে: বিট লবণে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।পেশী ব্যাথা কমাতে পারে: বিট লবণে থাকা ম্যাগনেসিয়াম পেশী ব্যাথা এবং খিঁচুনি কমাতে সাহায্য করতে পারে।অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: বিট লবণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা কোষের ক্ষতি রোধ করতে সাহায্য করে। অসুবিধা: সোডিয়ামের পরিমাণ: বিট লবণে নিয়মিত লবণের চেয়ে সোডিয়ামের পরিমাণ বেশি থাকে। অতিরিক্ত সোডিয়াম গ্রহণ উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ এবং কিডনির সমস্যার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।অপরিমিত ব্যবহার: অতিরিক্ত বিট লবণ গ্রহণ পেট খারাপ, ডায়রিয়া এবং বমি বমি ভাবের কারণ হতে পারে। পরিশেষে, বিট লবণের স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং অসুবিধা দুটোই রয়েছে। সুস্থ থাকার জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্য তালিকা বজায় রাখা এবং সকল খাবার পরিমিতভাবে গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ।

বাচ্চাদের জন্য সেরা চকলেট-চিপস: পুষ্টিকর মজার খাবার নির্বাচন

বাচ্চারা মিষ্টি খাবার পছন্দ করে। তাদের মধ্যে চকলেট-চিপস একটি জনপ্রিয় খাবার। তবে, বাচ্চাদের জন্য কোন ধরনের চকলেট-চিপস ভালো হবে তা নিয়ে অনেক অভিভাবকেরই প্রশ্ন থাকে।

এই ভূমিকায়, আমরা বাচ্চাদের জন্য চকলেট-চিপস নির্বাচন করার সময় কী কী বিষয় বিবেচনা করা উচিত সে সম্পর্কে আলোচনা করবো।

ISLAMIA HOSPITALS BANGLADESH

(In front of Kadamtali Thana🚔)

🗺️Modinabag, Rayerbag, Dhaka-1362

Hotline: 01979045504 , 01979045504

Islamia General Hospital Demra

🗺️Tahmid Alam Bhaban,

Farmer Mor, Paradogar,

63 Farmer Mor, Dhaka

Hotline: 01916-176176

Islamia Diagnostic & consultation Center

🗺️729/C, Road-548/C,

Dhaka 1219, Bangladesh

Hotline: 0247210675

Chatkhil Islamia Hospital

🗺️3X6J+9C8, R142, Chatkhil, Bangladesh

Hotline: 01825680680

© 2024 ISLAMIA HOSPITALS BANGLADESH . All Rights Reserved. 

  • 0
  • 8
  • 5
  • 4,474